মে-জুন ২০২২

স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তরের ডিজিটালাইজেশন কর্মসূচির ক্রমান্নয়ন অব্যাহত রয়েছে। এই নিউজলেটারের পূববর্তি মার্চ-এপ্রিল ২০২২ ইস্যু প্রকাশের পর এ ক্ষেত্রে যে অগ্রগতি হয়েছে তা নিচে তুলে ধরা হলোঃ স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয় সেন্ট্রাল স্টুডেন্ট ইনফরমেশন সিস্টেম চালুর বিষয়ে অনুমোদন দিয়েছেঃ গত ৩০ জুন ২০২২ স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তরের পক্ষ থেকে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তাগণের সামনে […]

বিএইচবি-র সহযোগিতায় ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তর কর্তৃক পরিচালিত উদ্যোগের আওতায় এক্রেডিটেশন সনদপ্রাপ্ত খুঁচরা ঔষধ বিপনীসমূহ যেগুলো মডেল ফার্মেসি এবং মডেল মেডিসিন শপ হিসেবে পরিচিত সেগুলোর ঔষধ বিপননকারিরা গুড ফার্মেসি প্রাকটিস যথাযথভাবে প্রতিপালন করছে কিনা তা গবেষনা করে দেখার জন্য শীঘ্রই এজন অভিজ্ঞ জনস্বাস্থ্য গবেষক কাজ শুরু করবেন। গবেষনায় ঔষধ বিপননকারিদের বিষয়-ভিত্তিক জ্ঞান, মানসিকতা এবং আচরণ সম্পর্কে

বাংলাদেশের মাননীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক, এমপি ৬ জুন ২০২২ তারিখে অন্যান্য মন্ত্রণালয়, বিভাগ, গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠান, কুটনৈতিক মিশন, উন্নয়ন সহযোগী, উন্নয়ন ব্যাংক এবং আন্তর্জাতিক স্বাস্থ্য সংস্থার ৮৩ জন প্রতিনিধির সাথে বৈঠক করেছেন। বৈঠকে স্বাস্থ্য ও পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের পরবর্তি ৫ম স্বাস্থ্য, জনসংখ্যা ও পুষ্টি খাত ২০২৪-২০২৮-এর সম্ভাব্য ভিশন ও ডিজাইন সম্পর্কে আলোচনা করা হয়। বৈঠকে বাংলাদেশের চলমান

সরকারের ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তর কর্তৃক বেটার হেলথ ইন বাংলাদেশ প্রকল্পের সহযোগিতায় ২০২২ সালে ৪,০০০ খুঁচরা ঔষধ বিপনীকে মডেল ফার্মেসি / মডেল ঔষধ বিপনী হিসেবে এক্রেডিটেশন সনদ প্রদানের পরিকল্পনা রয়েছে। জুন ২০২২-এর মধ্যে ২,৪১৯টি খুঁচরা ঔষধ বিপনীকে এক্রেডিটেশন সনদ প্রদান করা হয়েছে। যা লক্ষ্যমাত্রার শতকরা ৬০ ভাগ। এক্রেডিটেশন সনদ প্রদানের পর খুঁচরা ঔষধ বিপনীগুলোকে মডেল ফার্মেসি